Wednesday, September 21, 2016

 4:47 AM         No comments


আমরা সবাই এখন এন্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করি কিন্তু এই এন্ড্রয়েড ফোন এর প্রধান সমস্যা হচ্ছে ব্যাটারি লাইফ।
.
এই কারনেই আমরা অনেকেই এন্ড্রয়েড ফোনের সাথে
নরমাল ফোন ব্যবহার করি কিন্তু
আজকে আপনাদের জন্য আমি কিছু টিপস নিয়ে আসলাম যাহ ফলো করলে আপনার ফোন এর ব্যাটারি লাইফ ৩০% পর্যন্ত বাড়বে গ্যারান্টি দিলাম।
.
এই টিপসগুলো ফলোও করার পর
আমার স্মার্টফোন এর ব্যাটারি লাইফ ৩-৪ ঘণ্টা বেরে গেছে ।
.
১) নতুন মোবাইল কিনে কম পক্ষে ৮-১০ ঘন্টা চার্জ দিন।
.
২) খুব বেশী দরকার না হলে
ভাইব্রেশন ব্যবহার করবেন না।
ভাইব্রেশনের কারণে দ্রুত চার্জ
ফুরায়।
.
৩)মাসে একবার ব্যাটারীর সম্পূর্ণ
চার্জ শেষ হয়ে গেলে চার্জ দিন।
.
৪) চার্জ দেওয়ার সময় Flight Mode চালু করে রাখুন। তাড়াতাড়ি চার্জ হবে।
.
৫) মোবাইলের ব্রাইটনেস কমিয়ে
রাখুন। বেশী আলো আপনার চোখের সমস্যও করতে পারে!
.
৬) আমি মাসে একবার Eactory Data Reset দিই।
আবার নতুন ভাবে সাজাই। এতে
ভাইরাস বা ম্যালওয়ার দূর হয়ে যায় এবং মোবাইল ব্যাটারি দুটোই সুস্থ থাকে।
.
আপনারা যারা অতিরিক্ত স্মার্টফোন ইউজার তারা প্রতি সাপ্তাহে একবার রিসেট দিতে পারেন।
.
৭) সব সময় সেটের অরিজিনাল
চার্জার ব্যবহার করুন।
.
৮) যাদের গেমস খেলা বা মুভি দেখার সময় বাইরে থেকে কল আসার সম্ভাবনা কম তারা Flight Mode চালু করে গেম খেলুন বা মুভি দেখুন।
.
৯) অকারণে ব্লু- টুথ,ইন্টারনেট,ওয়াইফাই অন করে
রাখবেন না।
.
১০) নেটওয়ার্ক সিগন্যাল বারবার সার্চ করলেও বেশি ব্যাটারি ক্ষয়।
.
সুতরাং এটি থেকে বিরত থাকুন।
.
১১) ঠাণ্ডা স্থানে মোবাইল ফোন
রাখুন।
.
অর্থাৎ স্বাভাবিক তাপমাত্রায়।
বেশি গরম স্থানে মোবাইল ফোন
রাখবে না। আমি একটা আইপিএস-এর ওপর ব্যাটারি রেখেছিলাম। পরে আমার ফোনের ১৩টা বাজছে।
.
১২) চার্জ থেকে খুলার জন্য আগে
সকেট থেকে চার্জার খুলবেন তারপর মোবাইলের কেব্ল খুলবেন।
.
১৩) চার্জের সময় মোবাইল অফ
রাখা ভাল ( বিশেষ করে নতুন
মোবাইলের জন্য ) ।
.
১৪) ব্যাটারির আয়ু ১৫-৩০% থাকলে চার্জ দিবেন এর আগেও না পরেও না ।
.
১৫) লম্বা সময় ধরে চার্জার লাগিয়ে রাখবেন না । আমারা অনেকেই রাতে ঘুমানোর সময় চার্জে দিয়ে ঘুমাই, এতে করে ফুল চার্জ হওয়ার পরও অনেক্ষন চার্জার কানেক্ট থাকে।
.
এ অভ্যাস ত্যাগ করুন, না হলে
ব্যাটারীর ক্ষতি হবে ।
.
১৬) WiFi, Location
Services, Bluetooth,
কানেকশন মোবাইল নেট কানেকশন থেকে বেশী ব্যাটারি ব্যবহার হয় যদিও WiFi, Location Services,
Bluetooth, কানেকশন অনেক
যায়গায় সহজে ও বিনা পয়সায়
ব্যবহার করা যায়।
.
তাই নেহাত প্রয়োজন না হলে WiFi, Location Services, Bluetooth, কানেকশন বন্ধ করে রাখুন তাতে আপনার ব্যটারির লাইভ সেইভ হবে।
.
১৭) Wallpaper যদি
Animated বা Motion
ওরিয়েন্টেড হয় তাহলে তা ডিজেবল করে রাখুন।
.
১৮) বিভিন্ন ব্যাটারি সাপোর্টেড
ইউটিলিটি সফটওয়্যার ফ্রি পাওয়া যায় তা ব্যবহার করতে পারেন।
.
১৯) ডেইলি মেইলে প্রকাশিত এক
রিপোর্টে জানা যায়, বিশেষজ্ঞদের
মতে, স্মার্টফোনের ব্যাটারি
১০০% পর্যন্ত চার্জ করা ঠিক
নয়!
.
বরং এর চার্জ সব সময়
৪০-৫০% এর উপরে রাখার
পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
.
অর্থাৎ, আপনার ফোনের ব্যাটারির চার্জ সবসময় ৪০-৮০ শতাংশের মধ্যে রাখলে সেটাই তার পারফর্মেন্সের জন্য সর্বোত্তম হবে।
.
এমনকি ওয়্যারলেস চার্জিং এড়িয়ে চলার পরামর্শও দেয়া আছে এতে।
.
২০)লাইভ ওয়ালপেপার বা বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় সফটওয়ার ইনস্টল থেকে বিরত থাকুন।মনে রাখবেন যত কম সফটওয়ার ইনস্টল থাকবে মোবাইল তত
বেশী দ্রুততর হবে এবং ব্যাটারি কম খরচ হবে।
.
সর্বশেষ একটাই সমাধান সেটা হল
পাওয়ার ব্যাংক!

0 comments:

Post a Comment

Popular Posts

Recent Posts

Unordered List

Categories

Text Widget

Your ads her.
Powered by Blogger.

Sample text

Translate

Social Icons

Pages

Followers

Featured Posts